ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট জেয়ার বলসোনারোকে ২৭ বছরের কারাবাসের সাজা দিয়েছে সে দেশের সুপ্রিম কোর্ট। দোষী সাব্যস্ত করার পাঁচ ঘণ্টার মধ্যে সাজা ঘোষণা করে শীর্ষ আদালত। আশ্চর্যজনক বিষয় হল, সাবেক প্রেসিডেন্টের তরফে পরক্ষণেই নিজেকে নির্দোষ দাবি করে সাজা মকুবের দাবি পেশ করা হয়।
ব্রাজিলের রাজনীতিতে সাবেক প্রেসিডেন্টের মামলাটি ছিল তুমুল আলোচিত। প্রথম থেকেই তিনি দাবি করে আসছিলেন, তাঁকে ফাঁসানো হচ্ছে। আন্তর্জাতিক দূনিয়াতেও তীব্র প্রতিক্রিয়া হয়। সবচেয়ে সরব আমেরিকা রায় ঘোঘণা মাত্র তীব্র সমালোচনা করেছে।মার্কিন বিদেশ সচিব মার্কো রুবিও দাবি করেন, এটি একটি সাজানো মামলা।এর আগে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প মন্তব্য করেছিলেন তাঁর অবস্থাও হতে বলসোনারোর মতো। তাঁকেও ষড়যন্ত্র করে বিচারের মুখোমুখি করার চেষ্টা চলছে দেশে। শুধু তাই নয়, মার্কিন আর্জি উপেক্ষা করে ব্রাজিলের বর্তমান সরকার সাবেক প্রেসিডেন্টের বিচার স্থগিত না করায় ওই দেশের উপর ৫০ শতাংশ শুল্ক চাপিয়েছে।
বলসোনারো ২০২২-এর সাধারণ নির্বাচনে বামপন্থী নেতা লুইজ ইনাসিও লুলা দা সিলভার কাছে হেরে হওয়ার পরও ক্ষমতায় টিকে থাকতে কয়েকজন সেনাকর্তাকে দিয়ে অভ্যুত্থান ঘটাতে চেয়েছিলেন। তাঁকে মদত করে আমেরিকা। উদ্দেশ্য ছিল লাতিন আমেরিকার দেশটিতে বাম শাসন প্রতিরোধ করা।
সেই চেষ্টা ব্যর্থ হয় সেনারই আর এক পক্ষের প্রচেষ্টায়। নতুন সরকার গঠনের পর সাবেক প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে মামলা হয়। সেই মামলা ঘিরে গত তিন বছর ব্রাজিলের ঘরোয়া রাজনীতিতে টালমাটাল অবস্থা চলছে। ব্রাজিলের পরবর্তী নির্বাচন ২০২৬-এ। সেই নির্বাচনে তাঁর অংশগ্রহণ আটকাতেই মামলা করা হয় বলে দাবি করেন বলসোনারো। তিনি ২০৩৩ সাল পর্যন্ত নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারবেন না বলে রায়ে বলা হয়েছে। মামলা চলাকালে সাবেক প্রেসিডেন্টকে গৃহবন্দি রাখা হয়েছিল।
ব্রাজিলের রাজনীতিতে সাবেক প্রেসিডেন্টের মামলাটি ছিল তুমুল আলোচিত। প্রথম থেকেই তিনি দাবি করে আসছিলেন, তাঁকে ফাঁসানো হচ্ছে। আন্তর্জাতিক দূনিয়াতেও তীব্র প্রতিক্রিয়া হয়। সবচেয়ে সরব আমেরিকা রায় ঘোঘণা মাত্র তীব্র সমালোচনা করেছে।মার্কিন বিদেশ সচিব মার্কো রুবিও দাবি করেন, এটি একটি সাজানো মামলা।এর আগে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প মন্তব্য করেছিলেন তাঁর অবস্থাও হতে বলসোনারোর মতো। তাঁকেও ষড়যন্ত্র করে বিচারের মুখোমুখি করার চেষ্টা চলছে দেশে। শুধু তাই নয়, মার্কিন আর্জি উপেক্ষা করে ব্রাজিলের বর্তমান সরকার সাবেক প্রেসিডেন্টের বিচার স্থগিত না করায় ওই দেশের উপর ৫০ শতাংশ শুল্ক চাপিয়েছে।
বলসোনারো ২০২২-এর সাধারণ নির্বাচনে বামপন্থী নেতা লুইজ ইনাসিও লুলা দা সিলভার কাছে হেরে হওয়ার পরও ক্ষমতায় টিকে থাকতে কয়েকজন সেনাকর্তাকে দিয়ে অভ্যুত্থান ঘটাতে চেয়েছিলেন। তাঁকে মদত করে আমেরিকা। উদ্দেশ্য ছিল লাতিন আমেরিকার দেশটিতে বাম শাসন প্রতিরোধ করা।
সেই চেষ্টা ব্যর্থ হয় সেনারই আর এক পক্ষের প্রচেষ্টায়। নতুন সরকার গঠনের পর সাবেক প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে মামলা হয়। সেই মামলা ঘিরে গত তিন বছর ব্রাজিলের ঘরোয়া রাজনীতিতে টালমাটাল অবস্থা চলছে। ব্রাজিলের পরবর্তী নির্বাচন ২০২৬-এ। সেই নির্বাচনে তাঁর অংশগ্রহণ আটকাতেই মামলা করা হয় বলে দাবি করেন বলসোনারো। তিনি ২০৩৩ সাল পর্যন্ত নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারবেন না বলে রায়ে বলা হয়েছে। মামলা চলাকালে সাবেক প্রেসিডেন্টকে গৃহবন্দি রাখা হয়েছিল।